সমস্ত মুসলিম কুরবানীর দিনগুলোতে মহান আল্লাহ তা‘আলার মেহমান। আর আল্লাহ তা‘আলার যিয়াফত ও আতিথেয়তা গ্রহণ করার মধ্যেই রয়েছে বান্দার কল্যাণ।
মহান আল্লাহ তা‘আলা কুরবানীর দিনগুলোতে তাঁর নিবেদিত পশুর গোশত মুসলিমদের জন্য অবারিত করে দিয়েছেন, যাতে তারা তা খেয়ে তাঁর শুকর আদায় করতে পারে।
কাজেই কুরবানীর গোশত খাওয়া উদরপূর্তিমাত্র নয়; বরং এটি একটি উঁচু মানের এবাদত ও এতে রয়েছে ত্যাগের অমিয় শিক্ষা। কুরবানীর দিন কুরবানীদাতারা আল্লাহ তা‘আলার পক্ষ থেকে তাঁর যিয়াফতের প্রতিনিধিত্ব করে থাকেন। তাই যারা কুরবানী দেয়ার সামর্থ রাখে না তাদের মেহমানদারীর দায়িত্ব কুরবানীদাতাদের জিম্মায়। এজন্য কুরবানীর দিন গরীব ও অভাবগ্রস্তদের মাঝে কুরবানীর গোশত বিতরণ; এটা গরীরদের প্রতি করুণা নয়; বরং কুরবানীদাতারা যেন এটা আল্লাহ তা‘আলার পক্ষ থেকে যিয়াফতের প্রতিনিধিত্ব করছেন। কুরবানীদাতারা মেহমানদারীর দায়িত্ব গ্রহণ করার কারণে তার গোশতকে ভাগ করা মুস্তাহাব করে দেওয়া হয়েছে।
তাই; কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতেই কুরবানীর গোশত তিন ভাগে ভাগ করা মুস্তাহাব।
১.এক ভাগ নিজের জন্য
২.এক ভাগ বন্ধু-বান্ধব ও আত্মীয় স্বজনদের জন্য
৩.ও এক ভাগ গরীব ও অভাবগ্রস্তদের বাড়িতে গুরুত্বের ...
প্রসঙ্গ: প্রবন্ধ মন্তব্য: 0 | বিস্তারিত পড়ুন