النَّبِيُّ أَوْلَىٰ بِالْمُؤْمِنِينَ مِنْ أَنفُسِهِمْ
নবী মুমিনদের নিকট তাদের নিজেদের অপেক্ষা অধিক ঘনিষ্ঠ । [সূরা আহযাব-৬]
এ ব্যাপারে কারো দ্বিমত নেই যে, খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতাব্দী ইতিহাসের সর্বাধিক অন্ধকারময় ও অধঃপতিত যুগ। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে বিব্ধস্ত মানবতা যেভাবে অধঃপতন ও অবনতির দিকে ধাবিত হচ্ছিল এ সময়ে এসে তা তার চুড়ান্ত সীমায় পৌঁছে যায়। জাহিলিয়াতের আঘাতে মাবনতার ভিত দুর্বল ও নড়বড়ে হয়ে পরেছিলো এবং মানবতা মরণ যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছিলো। ঠিক তখনই মহান আল্লাহ তা‘আলা মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ওহী ও রেসালতের দায়িত্ব দিয়ে প্রেরণ করেন। তিনি সেই মুমূর্ষ মানবতাকে নতুন জীবন দান করেন এবং অন্ধকার থেকে বের করে আলোর দিকে নিয়ে আসেন। বিশ্বস্ত ঐতিহাসিকগণ এ সস্পর্কে আমাদের সামনে বিস্ময়কর এমন সব ঘটনা তুলে ধরেছেন যা ইসলাম ছাড়া আর কোথাও পাওয়া যাবে না।
বুখারীর এ বর্ণনায় বর্ণিত হয়েছে, তাবেয়ী মা‘রূর ইবনে সুয়াইদ রাহ.। ইনি কুফার অধিবাসী ছিলেন। হাদীসশাস্ত্রের ইমামদের কাছে ‘ছিকা’-বিশ্বস্ত ছিলেন। তিনি বলেন, আমি রাবাযায় আবু যর গিফারী রা.-এর সাথে সাক্ষাৎ করি। দেখলাম, ...
প্রসঙ্গ: প্রবন্ধ মন্তব্য: 0 | বিস্তারিত পড়ুন
প্রথম কাতারে নামাজ আদায় করার ফযীলত :
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসূল (সাঃ) বলেছেন, যদি মানুষ জানত যে আযানের মধ্যে এবং প্রথম সারিতে কি রয়েছে, অতঃপর উহা লটারী ব্যতীত পাওয়া না যেত, তাহলে অবশ্যই তারা লটারী করত। (বুখারী ও মুসলিম)
অন্য এক হাদীসে এসেছে
হযরত ইরবায ইবনে সারিয়া (রা:) থেকে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন, হযরত রাসূল (সা:) প্রথম সারির জন্য তিনবার মাগফিরাত চাইতেন এবং দ্বিতীয় সারির জন্য একবার মাগফিরাত চাইতেন। (ইবনে মাজাহ:১/৯৯৬)।
বিধায় যারা এমন ফজীলত চায় তাদের জন্য উচিৎ হবে সবার আগে গিয়ে সেই জায়গায় বসা। আবার এজন্যে মসজিদে কোন জায়গাও নির্ধারিত করে রাখা যাবে না
এবং কেউ আগে গেলে তাকে সেখান থেকে তুলেও দেওয়া যাবে না।
কারণ রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি সাল্লাম তার মুসলমান ভাইকে তুলে দিয়ে সেখানে বসতে নিষেধ করেছেন। (বোখারী হাদীস নং ৯১১)
এবং অন্য এক হাদীসে হযরত আব্দুর রহমান ইবন সিবল (রা.) হতে বর্ণিত, আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, কাকের ঠোকরের ন্যায় (অর্থাৎ তাড়াতাড়ি) সেজদা করতে, ...
প্রসঙ্গ: প্রবন্ধ মন্তব্য: 0 | বিস্তারিত পড়ুন