প্রসঙ্গ: প্রবন্ধ মন্তব্য: 0 | বিস্তারিত পড়ুন
এ দুনিয়া একা একাই অস্তিত্বে আসে নি বরং মহান আল্লাহ তাআলার সৃষ্টির মাধ্যমে দুনিয়া অস্তিত্বে এসেছে।
এক সময় পুরা দুনিয়া আবার ধ্বংস হয়ে যাবে।
তবে এর আগে অনেক আলামাত (ক্ষণসমূহ)প্রকাশ পাবে।
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকে এমন কো শতাব্দী যায়নি যার শুরুতে বিস্ময়কর কোন ঘটনা ঘটে নি। এমনি এক শতাব্দীর শুরুতে দাজ্জালের আবির্ভাব হবে।
(আলহাবী খ.২; পৃ.৮৯ তাফসীরে ইবনে আবী হাতিমের বরাতে।)
এ ধরাবাহিকতায় আজ থেকে ১শ বছর পূর্বে এসেছিলো ইনফ্রুয়েঞ্জা আর এবার ১শ বছর করোনা।
১৯১৮ থেকে ১৯১৯ সাল সময়ে ইনফ্লুয়েঞ্জাতে বিশ্বব্যাপি প্রায় ৫ কোটি মানুষ মারা যায়।
মহান আল্লাহ তাআলার এ সমস্ত সৈনিক কত যে ছোট তা বোঝার জন্য আমাদেরকে এদের দেহের গঠন ও আকৃত্রি সম্পর্কে কিঞ্চত ধারণা রাখা দরকার।
বিষয়গুলো ভালোভাবে বোঝার জন্য আমাদের মেট্রিক পদ্ধতির একটা পরিমাপ স্মরণ রাখতে হবে।
#ন্যানোমিটার:
ন্যানোমিটার হলো মেট্রিক পদ্ধতিতে দৈর্ঘ্যের একটি একক, যা হলো এক মিটারের একশো কোটি ভাগের এক ভাগের সমান।
#ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস কনিকার গঠন।
ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের গোলাকার, ব্যাস ৮০-১২০ ...
প্রসঙ্গ: প্রবন্ধ মন্তব্য: 0 | বিস্তারিত পড়ুন
মঙ্গল শোভাযাত্রায় পহেলা বৈশাখ.... পহেলা বৈশাখের উৎসব বর্তমানে মঙ্গল শোভাযাত্রার মাধ্যমে শুরু হয়। পহেলা বৈশাখের এ উৎসব নাকি বর্তমানে জাতীয় ঐতিহ্য ও জাতীয় উৎসবে পরিণত হয়েছে। এটা নাকি বাঙালির চিরায়ত উৎসব। আবার কেউ কেউ এটাকে ধর্মনিরপেক্ষতার খোল পড়িয়ে নাম দিয়েছে ধর্মনিরপেক্ষ উৎসব। পৃথিবীতে নাস্তিক ছাড়া সবাই ধর্মে বিশ্বাসী। সব ধর্মের মানুষের কাছেই নাস্তিকরা দোষী। তাই ধর্ম ছাড়া আবার উৎসব হয় কিভাবে? তাই সবাইকে নিজ নিজ ধর্ম মেনেই উৎসবে মেতে উঠতে হবে। বিধায় ‘ধর্ম যার যার উৎসব সবার’ কথাটা যেমন ভিত্তিহীন তেমনি ‘ধর্মনিরপেক্ষ উৎসব’ কথাটাও ভিত্তিহীন। এজন্য বর্ষবরণ উৎসবকে ‘ধর্মনিরপেক্ষ উৎসব’ বলার কোন মানেই হয় না।
ধর্মনিরপেক্ষতার সম্পর্কে জানতে লিংকটিতে জান ... https://www.alkawsar.com/bn/article/1064/.
সম্মানিত পাঠকবৃন্দ! যারা এ উৎসবকে জাতীয় উৎসব, এবং জাতীয় ঐতিহ্য বলে, তাদেরকে বলি; আপনারা “জাতি”শব্দের কোন অর্থটা ধরে এটাকে ‘জাতীয় উৎসব ও ঐতিহ্য বলেন? কারণ জাতি শব্দের কয়েকটি অর্থের মধ্যে থেকে দু’টি অর্থ উল্লেখযোগ্য- জাতি;১.ধর্ম অনুযায়ী শ্রেণিবিভাগ যেমন: মুসলিম জাতি, হিন্দু জাতি। জাতি;২. রাষ্ট্র-দেশ বা সংস্কৃতি অনুযায়ী শ্রেণিবিভাগ যেমন: ...
প্রসঙ্গ: ভিডিও বয়ান মন্তব্য: 0 | বিস্তারিত পড়ুন
সাধারণভাবে আমরা উল্লিখিত তিনটির মাঝে কোন প্রকার পার্থক্য ছাড়াই ব্যবহার করে থাকি। উপরন্তু উলামায়ে কেরাম তিনটির মাঝে কিছু পার্থক্যের বর্ণনা দিয়েছেন যা নিম্নে তুলে ধরা হলো।
মুসলমান: আল্লাহ তাআলার উপর ঈমান ও রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ও সাল্লামের রেসালতের উপর বিশ্বাস স্থাপন করতঃ বাহ্যিক আমলসমূহ (যেমন নামজ, রোজা, হজ্ব, যাকাত) যারা করেন তাদের মুসলমান বলা হয়।
মুমিন: উল্লিখিত গুণগুলোর সাথে সাথে আরো কিছু বিষয় যোগ হবে। যেমন:
(ক) ফেরেশতাদের উপর ঈমান আনা।
(খ) মহান আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে নাযিলকৃত কিতাবসমূহের প্রতি ঈমান আনা
(গ) মহান আল্লাহ তাআলা মানব জাতির হেদায়েতের জন্য যত নবী-রসূলদের দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন তাদের উপর ঈমান আনা।
(ঘ) আখেরাতের উপর ঈমান আনা।
(ঙ) তাকদীরের ভালো-মন্দ মহান আল্লাহ তাআলার পক্ষ হতে হয়, এর উপর ঈমান আনা।
(চ) এবং মরণের পর পুনরুত্থানের(মানুষ মারা যাবার পর কিয়ামতের দিন পুনরায় জীবন লাভ করাকে বুঝায়) উপর ঈমান আনা। সার কথা বাহ্যিক আমলগত দিকটাকে ইসলাম বলে, আর ভিতরের অর্ন্তরগত বিশ্বাসটাকে ঈমান বলে। তবে এখানে আমাদের একটা মৌলিক কথা স্মরণ রাখা দরকার তা হচ্ছে, ...
প্রসঙ্গ: প্রবন্ধ মন্তব্য: 0 | বিস্তারিত পড়ুন
ইয়াহুদী-নাসারাদের ষড়যন্ত্র ক্রমানন্বয়ে মুসলামানেদের ঈমান আক্বীদার উপর চরম ভাবে আঘাত হানছে। এরা মুসলমানদের ঈমান-আমল ধ্বংসের পেছনে নিজেদের অর্থ-সম্পদ ব্যয় করতে কুন্ঠাবোধ করেনা। তাদের এ ষড়যন্ত্রে তারা যে সফল, তার প্রমাণ হচ্ছে তারা ইতিমধ্যে মাজারপূজারী বিদআতীদেরকে নিজেদের বসে নিয়ে এসেছে। যে বাংলাদেশ ৯৫% মানুষ মুসলমান, সেখনে মাজারপূজারী বিদআতীদের দৌরাত্ব দেখে আক্কেল গুড়–ম হয়ে যায়। এরা নবী প্রেম ও ওলীদের প্রতি মহব্বতের নামে মুসলমানদের নির্ভাজাল তাওহীদী আক্বীদার মধ্যে ইয়াহুদী-নাসারাদের মত শিরক প্রবিষ্ট করে দিচ্ছে। এরই একটি উদাহরণ হচ্ছে তারা আমাদের নবীজীকে আল্লাহর সমপর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য নানারূপ শিরকী কথা ব্যাপক প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। “নবীজী হাজির-নাজির, তিনি মাটির মানুষ না বরং আল্লাহর নূরের একটি অংশ” এ ধরণের আরো অনেক গর্হিত কথা তারা মিলাদুন্নবীর মিছিলে মিটিংএ অবলিলা ক্রমে স্লোাগান দিয়ে চলেছে।
এ ব্যাপারে কোরআন সুস্পষ্ট সমাধান দিয়েছে যে, নবী মাটির তৈরি, তিনি নূরের তৈরি নন। এটাই হচ্ছে খাঁটি আহলে সুন্নত ওয়ালজামাআতের আক্বীদা। কিন্তু মধুর বোতলে বিষ বিক্রি করার মত মাজারপূজারী বিদআতীরা নিজেদেরকে আহলে সুন্নত ওয়ালজামাআতের ...
প্রসঙ্গ: প্রবন্ধ মন্তব্য: 0 | বিস্তারিত পড়ুন